অবয়বের আড়ালে শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার     (১) শরৎআকাশ আজকাল তাহার রৌদ্রজ্জ্বল প্রভাটির কথা ভুলিয়া কিছুদিন হল মুখটি লুকাইয়া আছে। যদিচ বর্ষণধারার এই প্রাবল‍্য গঙ্গাবিধৌত পূর্বদেশে বিরল নহে, তথাপি শ‍্রাবণের দিনযাপনের সময়সীমা যে পক্ষকাল পূর্বেই গত হইয়াছে তাহা আজিকার আকাশের দিকে চাহিয়া দেখিলে গগনবিহারী অতি কল্পনাবিলাসী কবি’টির পক্ষেও এক অলীক সংশয়ের
শয়তানেরা ঘুমোয় না পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায়   খেঁজুর গাছের রস খেতে তুই জিভ দিয়ে ক্ষুর চাটলি রে! নিজেই কালো বেড়াল সেজে রাস্তা নিজের কাটলি রে। যে পথ দিয়ে পালিয়ে এলি, যে দেশ শ্যামল স্বপ্নে তোর সেই স্মৃতিটায় খেললি জুয়া তিন সিকিতেই আফিংখোর। দুঃসময়ের মন্ত্রটাকে কুমন্ত্রণায় ভুললি তুই গোখরো এনে ফোঁস শেখালি
শুভ বিজয়া অনিমেষ চ্যাটার্জি   সপ্তমী যায়, অষ্টমী যায়, নবমী দোহাই তোমার, পায়ে পড়ি নিশী ওগো, পোহায়ো না আর। বারণ না শুনে কারো, নিশী যে পোহাইলো, ডম্বরু বাজায়ে উমানাথ, গৌরী নিতে আইলো। চোখ ছলছল উমা চায়, মেনকা কহেন কানে, আবার আসিস মা গো, ভালোবাসার টানে। বিসর্জনের বাদ্যি বাজে, দোলা সাজে
ভোর নন্দিতা চক্রবর্ত্তী —————-   পুজোর ছুটির ভোরে গুনগুন সুর ধরে বলে গেল হাওয়া আর নয় চোখ খোলো ভোরের সোনার আলো এলো বেয়ে খেয়া। যত কুঁড়ি হল ফুল চারদিক বিলকুল রঙে রঙে ছেয়ে আলোর কনার থেকে রং নিয়ে গায়ে মেখে আলোর সোনায় নিল নেয়ে। অলিদের মুখে হাসি আজ প্রেমে যাবে
খাইবার পাস প্রেমাঙ্কুর মালাকার   ভারতের সংসদে এম.পি.দের জন্যে ভর্তুকি ক্যান্টিন চালু ছিলো নানা সমালোচনায় যেটা উঠে গেছে। আজ আর নেই। সেই মর্মে “খাইবার পাস” নামে আমার একটি কবিতাঃ- কোটি কোটি টাকা পেটপুজোতেই ভর্তুকি একরাশ! সাংসদদের চলে ক্যান্টিন যেন ‘খাইবার পাস’!! চোদ্দো টাকায় মেলে বিরিয়ানি দুই টাকা প্লেট ভাত! দেশের