অলীক নামজীবন শ্যামাপ্রসাদ সরকার     একটি অলীক নামে তাকে ডেকেছি বিস্মৃতির বিরতি নিয়েই হয়ত হঠাৎ উঠোনে যেন কালবৈশাখী এসে দিয়ে গেল হাওয়ায় পোড়া সিগারেট টুকরো! কখনো উন্মাদ হয়ে চেয়েছি প্রেম তবুও কতবার শেষ করে নিবিয়ে দিয়েছি আলো! সে পিছুডাকে রয়ে গেছে তবুও। দিয়ে গেছে মনখারাপের অজস্র পিছুটান! যখন উচ্চগ্রামে
ফুলমনির আখ্যান সলিল চক্রবর্ত্তী     “বাবু ছাপ এখানে আসেন, করোনা চা হবেক বটে” শীর্ণ মলিন দেহ মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি, মনে একটু আশা নিয়ে আমাদের ডাকলো। আমরা আজ সকালে এসে পৌঁছেছি পশ্চিম বর্ধমানের এক রিমোর্ট অঞ্চলে, গ্রামটির নাম সরপি। কাঁকুরে মাটির অঞ্চল, উঁচু নিচু কাঁকুরে রাস্তা। একটি বড় রাস্তা
সেদিন নিশীথে কাকলি ঘোষ     শেষ পর্ব   “ একটা কথা ছিল স্যার। যদি শোনেন “ “ আশ্চর্য তো ! এই রাত দুপুরে তুমি ঘরে ঢুকে বসে আছো কথা শোনাবে বলে ?” “ ঢুকতে তো হয় না স্যার। আমি তো সব সময় এ ঘরেই থাকি। দু মাস ধরে আছি।
আজ খেলা ভাঙ্গার খেলা রেখায় : অরিত্র দাস ও লেখায় : সৌপর্ণ পাল       রাই আর শ্যামের প্রথম দেখা, না কোনো কুঞ্জবনে নয়, ওটা বড় প্রেডিক্টেবল। ওদের দেখা হল বি.টি. রোডের ধরে রবীন্দ্রভারতীর ক্যাম্পাসে। এমনি এক বসন্ত সমীরণে, লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইটের সমীকরণ মেনে প্রথম দর্শনেই একে অপরকে
“আমার পিছনে যারা” ¤○¤○¤○¤○¤○¤○¤○¤○¤○¤ শিব প্রসাদ হালদার রৌদ্র করোজ্জ্বল প্রকাশ্য রাজপথে যখন পথ চলি,তখন দেখতে পাই- সমর্থিত অনেক অ-নে-ক জনতা ঠিক আমারই পিছনে। কিন্তু, রাতের নির্জন নিস্তব্ধ অন্ধকারে যখন কন্টকাকীর্ণ পিচ্ছিল দুর্গমপথে চলি তখন দেখি না কাউকে- আমারই অনুসরণে-আমার পিছনে। তবুও অভীষ্ট লক্ষ্যে এগিয়ে যাই একাকী সেই দিনের অপেক্ষায়- যেদিন