দাবানল শ্যামাপ্রসাদ সরকার এখন ঘোর নিশাকাল। আকাশও তালে সমে যেন ঈষৎ মেঘাচ্ছন্ন। একটা গুমোট হাবভাব চারপাশে। এই নিশুত রাতে কেবল জেগে গ্রামের প্রান্তে এই গির্জাঘরটি। এর আশেপাশে কিছু বাগদী, চামার আর মালো দের চালাঘর। গত পাঁচ সাত বছরে এরা পূর্বপুরুষের ধর্ম ছেড়ে কেরেস্তান হয়েছে।এখন প্রার্থনার পর
☆★☆”ঝরাফুলে ফুলশয্যা”☆★☆ ■□■□■□■□■□■□■□■□■ শিব প্রসাদ হালদার অবৈধতার অবাধ অনুপ্রবেশে, বৈধতা ভেসে যায়-নীরবে নির্জনে; বুকফাটা চোখের জলে ! যেন বৈধব্যের বেশে কেটে যায় রাত। কাঙ্খিত সোহাগে জাগে না শিহরণ, সজ্জিত পালঙ্কে ঝরে পড়ে ফুল; পথভ্রষ্ট পতির প্রতারণায়- প্রজাপতি পালায় চুপিচুপি। স্বামীশুন্য ফাঁকা ফুলশয্যায়- নববধূর নমনীয় নিটোল নগ্ন
এ প্লেটোনিক লাভ স্টোরি সলিল চক্রবর্ত্তী “তুই তো বসিরহাট B L R O তে আছিস , সময় সুযোগে হাসনাবাদে রতন মন্ডলের বাড়ি গিয়ে জমির টাকাটা নিয়ে আসতে পারিস তো?” অপু, ওরফে অপরেশ লাহিড়ীকে ওর বাবা খানিকটা অনুরোধের সুরেই কথাগুলো বলেন। একসময় বসিরহাটে অপুদের পৈতৃক বাড়ি ছিল। সেসব
আতসকাচের নীচে.. শিল্পী মিত্র হাতি আজকাল কোন্ কাকভোরে ঘুম ভেঙে যায়, কোথা থেকে ফেলে আসা স্মৃতিগুলো টোকা মারে, চমকে উঠি, দুহাতে কুয়াশা ঠেলে আঁকাবাঁকা মেঠো পথ পেরিয়ে পৌঁছে যাই জনহীন প্রাসাদের নিরালা জলসাঘরে, জ্বলে ওঠে ঝাঁড়বাতি, টুং টাং পিয়ানোয় সুর খেলে যায়, আর সেই মায়াবী সুরের
ভুল সংশোধন —— মৃনাল কান্তি বাগচী হঠাৎ মলয় সেনগুপ্তের -এন্ড্রয়েড ফোন-এর স্ক্রীনে একটা অজানা নম্বর থেকে কল আসলো । তিনি সঙ্গে সঙ্গে ফোনের কলটা রিসিভ করলেন । কিন্তু কয়েকবার হ্যালো, হ্যালো করার পর ফোন এর অন্যপ্রান্ত থেকে কোন রেসপন্স পেলেন না । এতে মলয়বাবু যারপর নয় বিরক্ত