হোক তবে ………….. শ্যামাপ্রসাদ সরকার এখন না হয় বৃষ্টি এসে ধুয়ে যাক, হয়তো নিস্তব্ধ রাত্রি জুড়ে একাই থাকব শেষ প্রহরে আসুক প্রিয় মৃত্যুর ডাক! যেখানে রাত্রি উজাগর হয় সেখানেই তো থামতে চাই! আজ বিস্তীর্ণ রাত্রির বুকে দেখি, অকপটে ছিন্নপত্রের মালা দুলছে। আমায় অভয় দাও হে স্বপ্নচারিণী আর মুছে
ধর্মতত্ত্ব পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় নাম শুনেছো নেহেরপুরের শ্রীমান মেহের আলী মৌলভী যার টেনেছে সীমানারেখা শাক্তকথায় মত্ত ফকির নিত্য ভজে কালী বিপুল বিশ্ব সে ফরমানেই লেখা। কোথায় ফতোয়া, ধর্মতত্ত্ব গণ্ডি মানলো না ধ্বংস শ্মশানে পড়লো যে তার রক্ষেকালীর পা ! ## সুধীরকে সব ধিক্কারে কহে তুই হলি মহা-বীর জাতে,
শৈশব (পর্ব – 2) পাতাল পুরী সলিল চক্রবর্ত্তী “ফটিক জল কুমির খেলবি নে–” “আজ তিন চার দিন হল ফটিক বাড়ি থেকে বার হয় না। বন্ধু বান্ধব সব চিন্তায় পড়ে গেছে। পেঁচো, স্বপন দীপক, সেকেনালি, খোকা রোজ বড়ো পুকুরে আসে জল কুমির খেলতে। ফটিকের দেখা নেই,
পুনর্জন্ম ✍️ শিব প্রসাদ হালদার সূর্যাস্ত হতে চলেছে। ঠিক এমনই সময়ে ছোট্ট প্রতীক পথেই পথ হারিয়ে ফেলল। হাঁটতে হাঁটতে হেঁটে গেল বাড়ি থেকে অনেকটা দূরে। চোখে পড়ল বিশাল ঝলমলে ঝিল। সূর্যাস্তের পড়ন্ত লাল আভায় ঝিলের জল ঝিলমিল করছে। এই ঝিলে মাছের চাষ হয়। সম্প্রতি ঝিলের লিজ শেষ
প্রতীক্ষায় কাকলি ঘোষ কতটা যন্ত্রণা তুই দিতে পারিস ? পুড়ে পুড়ে যেদিন খাঁটি সোনা হব—– চোখ রাখতে পারবি তো এ চোখে? কতটা অপেক্ষা তুই করাতে পারিস? দিনে দিনে যত দীপ্ত হব—- পারবি এ আগ্নেয়গিরির সামনে দাঁড়াতে? কতটা ভুল তুই করতে পারিস? বোঝা টানতে টানতে যখন ক্লান্ত হবি