দহন **** শ্যামাপ্রসাদ সরকার     তোমায় দেখে আগুন ভেবে মন উচাটন ইচ্ছেমতন হাতখানি তাই বাড়িয়েছিলাম ! সারা দেহে অগ্নিদহন.. ঝলসে যাচ্ছে মাংসপেশী প্রলাপ বকছি অনেক বেশী! লুকিয়ে দেখছি গোলাপকাঁটা চুলের ফিতে, আর আয়নাটা, ভাপ লাগছে চোখে মুখে আগুন জ্বলছে তীব্র দহনসুখে! তুমিও তখন জ্বলতে জ্বলতে অবাধ্যতায় গলতে গলতে আমায়
স্বর্গীয় অমর পুরকাইত জীবিতকালে টুকরো কাগজ পেলেই একটা কবিতা লিখে ফেলতেন আর একে ওকে শুনিয়ে যেতেন। তাতেই ওনার আনন্দ ছিল। এই শ্রোতাদের মধ্যে আমিও ছিলাম একজন। কিন্তু লোকে ওনাকে “পাগল” বলে বিদ্রুপ করতো। আমার কাছে তার কবিতাগুলো খু-উ-ব হৃদয়গ্রাহী লাগতো। ওনার কাগজ কিনে কবিতা লিখে তা প্রকাশ করার মতো ক্ষমতা
বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব মৃনাল কান্তি বাগচী       সকাল হতে ঝরছে আকাশ হতে ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি, আষাঢ় মাসে বাজারেতে নেই ইলিশ মাছ,একি অনাসৃষ্টি। ইলিশ মাছের সাথে আছে ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টির নিবিড় সম্পর্ক, এটাই দীর্ঘকালের প্রচলিত ধারণা, এই নিয়ে নেই বিতর্ক। কালে কালে প্রচলিত ধারণা, হয়ে যাচ্ছে ভ্রান্ত, বিশ্ব উষ্ণায়নে আমরা আজি
মন হারানোর বেলায় কাকলি ঘোষ যদি আমাকে ভাসতে দিস তোর নদীটার বুকে আমার একটা পাহাড় আছে বিলিয়ে দেব তোকে। তোর হাতের ওই গোলাপ খানা যদি আমায় দিলি তার বদলে আমার গোটা বাগানটা নয় নিলি। জ্যোৎস্না মাখা যে পথ দিয়ে তুই চলে যাস দূরে সে পথ আমি ভরিয়ে দেব আমার বাঁশীর
// মন পাড়ি // ✍ : অনিমেষ চ্যাটার্জি     চিন্তা আসে চিন্তা যায় ছাপ ফেলে মন পাতায় কলমখানা লিখতে চায় ভাষার খোঁজ না পায়। লিখতে চেয়ে এক পৃথিবী হাজার কথা মনে ভাবি আমি যে ভাই মুখ্যু কবি আঁকতে চাই মনের ছবি। রোদ ঝিলমিল আকাশ দেখে গাছের পাখি উঠছে ডেকে