কাব্যের উপেক্ষিতা ✍ ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়       মহাকবি কালিদাস শকুন্তলা কে নায়িকা করলেন। অথচ প্রিয়ংবদা আর অনসূয়া রয়ে গেলেন কাব্যের উপেক্ষিতা হয়ে। কত গুণ ই না ছিল মেয়েদুটোর। তবু উপেক্ষা সম্বল। আমাদের রঞ্জার ক্ষেত্রেও সেটাই সত্যি হল। বাপ মা চেয়েছিলেন তিনকন্যার পর একটা ছেলে হোক। বোসগিন্নি গলা ফাটিয়ে বলেছিল
মুহূর্ত বদল *********** শ্যামাপ্রসাদ সরকার (ষষ্ঠ পর্ব)     অবশেষে আজ শনিবার। রাইএর মনটা সকাল থেকে আনন্দে নাচছে। অরাতিদমনের সাথে সাউথসিটির ফুডকোর্টে ঠিক বিকেল পাঁচটার সময় রাইএর সাথে দেখা হওয়ার কথা। সোমেশকে অফিস বেরোবার আগে কর্নফ্লেক্স আর ফ্রুটজ‍্যুস্ করে দিয়ে নিজে এককাপ কালো কফি নিয়ে ব‍্যালকনিতে রাখা দোলনায় এসে বসলো।
জীবন কথা ———- নন্দিতা চক্রবর্ত্তী       জীবন শুধুই কাব্য কবিতা নয় কারো কাছে সে ভালবাসাহীন গদ্য। অঙ্কের খাতা খুলতে যেওনা সেথায় স্বপ্ন যেখানে চুরমার হল সদ্য। বেঁচে থাকা যখন দিনগত পাপক্ষয় লাঞ্ছনা জোটে , দুমুঠো খাবার নয়, অপরাধ কার? প্রশ্ন গুমরে মরে জীবন নেয় না জবাবের দায় ভার।
// আষাঢ় // ✍ অনিমেষ চ্যাটার্জি     মেঘের ঘনঘটা সারা আকাশ জুড়ে শীতল হাওয়া দেয় দোলা প্রাণের পরে, বরিষধারে শুনি নূপুর রিনিঝিনি আষাঢ় মেঘস্বরে বরষা রাগিণী। আকাশ চিরে ওই বিজলী চমকে কাঁপন জাগে বুকে ঝড়ের দমকে, সন্ধ্যা নামে বুঝি আলোক হারিয়ে ঝাপসা প্রান্তর দৃষ্টি ছাড়িয়ে। প্রবল বারিধারে সিক্ত পল্লী
☆★☆”তিরস্কারে এলো পুরস্কার”☆★☆ ○●○●○●○●○●○●○●○●○●○ শিব প্রসাদ হালদার     সেই ছেলেবেলায় কবিতা লেখায় সবে হাতেখড়ি শুধু লিখি আর পড়ি, হয়না ভালো-ছিড়ে ফেলি তড়িঘড়ি। স্কুল পেরিয়ে যেতেই এদিক ওদিক হারিয়ে গেলাম কত সহপাঠী। ঠিক মনে নেই- বহুদিন পর চলন্ত ট্রেনে ক্ষণিকের দেখা কথা হ’ল-বললাম, বন্ধু! এখনও লিখি গল্প, কবিতা, গান—– হ’ল