হোটেল ওয়ালা ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় অনেক কান্ড করে জগন্নাথ বি,এ, পাশ করলো।বাপ আনন্দে আটখানা।জ্ঞাতিশত্রুদের বাড়ির সামনে গিয়ে চিৎকার করে বললে “ছেলে যদি হতে হয় তো আমার জগা।জল চিবিয়ে খেয়ে কত ক্লাস পড়লে”। জগা মা কে বলে “কী দরকার মা।তুমি বাবাকে মানা করে দাও পাড়া গাবাতে।এটা এমন কী ব্যাপার।আমার লজ্জা
মুহূর্ত বদল *********** শ্যামাপ্রসাদ সরকার (দ্বিতীয় পর্ব) ইউনিভার্সিটি থেকে শেষের দুটো ক্লাস কেটে ঋজু কফিহাউসে পৌঁছে গেল অনেকক্ষনই। একটু পরেই জিৎ, সৌমি আর পুষ্পেনদের দলটা হৈ হৈ করতে করতে এখানে এসে ভীড় বাড়িয়ে দেবে। মেয়েটার একটু আগে আসতে যে কি হয় ? একান্তে একটু কথা বলার লোভে
আত্মার আকুতি সলিল চক্রবর্ত্তী “এ… তে.. এককা গাড়ি খুব ছুটেছে ঐ… তে.. ঐ দেখো ভাই চাঁদ উঠেছে” –ছড়া কাটতে কাটতে, সোমনাথ প্রামাণিক একটি ঘোড়ায় টানা গাড়িতে চড়ে বসে বললো যে, সে আগে একবার মুর্শিদাবাদে এসেছিল কিন্তু ঘোড়ার গাড়িতে চাপা হইনি। ব্যাবসা পত্র সামলিয়ে আর বেড়ানো হয় না। পনির ব্যবসায়ী মনোজ
তিনিই পরমব্রহ্ম পার্থসারথী চট্টোপাধ্যায় এক এক্কে এক অন্তরে তাঁর অসীম লীলা, নয়ন মেলে দেখ দুই এক্কে দুই দুঃখসাগর পার ক’রে চল প্রভুর চরণ ছুঁই তিন এক্কে তিন তাঁর করুণায় টুটবে আঁধার, আত্মা হবে লীন চার এক্কে চার পরশ পেলেই মুক্তি রে তোর, ঘুচবে অহংকার পাঁচ এক্কে পাঁচ আনন্দময়
স্বাদ – শ্রী সেনগুপ্ত ও গোঁসাই খিল দিও না ঘরে ল্যাম্পপোস্টের নিচে কারা আনাচ কানাচ ঘোরে। রোজ আলাদা গন্ধ খোঁজো এ এক শরীর জুড়ে। রাত পোহালেই মহান তুমি মিছে ভক্তির ভারে। আমি খড়কুটো। এঁটো বাসন। পুকুর ঘাটের ধারে। গোঁসাই বড্ড লজ্জা করে। গোঁসাই বড্ড লজ্জা করে।। –~০০০XX০০০~–