কাদম্বরী, তোমাকে ✍ শ্যামাপ্রসাদ সরকার মনে পড়ে? প্রিয় সবুজপাড় হলুদ বালুচরী তেতলার ছাতের সেই লুকোচুরি ! মরসুমী ফুল কেদার- বেহাগ সন্ধেবেলার সুগন্ধী সোহাগ ! তোমাদের কবিতাবাসর? কাদম্বরী? কোথায় তোমার প্রাণভোমরা? বিষের কৌটো! মেহগনী খাট, বন্ধ দূয়ার এলিয়ে চুল লুটিয়ে তুমি কোথায় পাড়ি? ‘শেষ নাহি যার! সবই তো
“জিলিপিযে বড়ো লাট! উদরের আটঘাট!” ✍ প্রেমাঙ্কুর মালাকার শ্রীরামকৃষ্ণ জীবনবোধের ছিলেন যে সুরসিক; তাঁর উপমায় তিনি খুলতেন জীবনের নানাদিক। উপমায় তিনি সুন্দর ভাবে বলতেন কতকথা; তাঁর কথামৃত মুগ্ধ হয়েই শ্রোতারা শুনতো যথা। কেশবসেনের বাড়িতে একদা আকন্ঠভোজ খেয়ে- বলেন,”সরষে দানা গলবেনা এখন যে গলা বেয়ে!” “তবেযে জিলিপি অতিশয়
দিন দুপুরে ✍ ড. মদন চন্দ্র করণ (বিদ্যালঙ্কার ) সুপ্তি থেকে যেদিন জেগে বাঁধলি স্নেহ মায়ায় সাত হাত মাটি শীতল হল কল্পনা সুখ ছায়ায়.. মন কাঁদে আজ বৃষ্টি ছুঁয়ে রোদ্দুর শেষের গোধূলিতে রোমান্স খুঁজে রেশমি চুলে আর ছুটি না ঘোষ গলিতে ফাগুন আগুন শীত বসন্তে লুকিয়ে মন
অন্ধ মায়ের আর্তি ✍ ডঃ রতনশ্রী ভিক্ষু বাবা, তুমি এসেছ! এখন আমি আর দেখতে পাইনে হাঁটতে পারিনে কথা বলতে গলায় বাধে তুমি আমার সোনা তো! একটু কাছে এস ছুঁইয়ে দেখি। কতদিন অপেক্ষা করেছি, তোমার পথ চেয়ে – পুকুরপাড়ে পলাশ গাছটায় ফুল ধরেছে তোমার জন্য তো লাগিয়েছি তুমি না
দানা দান দাতাদের স্যালুট! ✍ মণিকা বড়ুয়া আমার শরীর থেকে যে রোমশ বাষ্পকুণ্ড ঝরে পড়ছে তা তোমাদেরই শ্রমের শস্যযাপন। আমার প্রতি রোমকূপে যে ধ্বনিত মন্ত্র তা তোমাদেরই অক্লান্ত শ্রমফসল। আমাদের শস্যশ্রমিক, দানা দানকারী দাতা সোনালী দানা ফলানো নাবিক মা, পুরুষের পর পুরুষ বংশধর রাতদিন দিনরাত রক্ত জল