“ক্লিওপেট্রা” ✍ ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় (পঞ্চম পর্ব) অক্টোভিয়ান টাইবার নদীর তীরে কার জন্য যেন অপেক্ষারত। রোমানরা নাম দিয়েছে শান্তির রাজপুত্র। মনে মনে হাসলেন। রাজমাতা পম্পেইয়া কদিন থেকেই উদ্বিগ্ন।কর্ডিলেরার মৃত্যুর পর পিতার হৃদয়েশ্বরী তো তিনিই ছিলেন। আজ যৌবন সমুদ্রে ভাটা পরেছে। জানতে বাকি থাকে নি ক্লিওপেট্রা এখন সিজারের মনমন্দিরের
“শকুনী মন্থরার দৌড়াত্ম্য” ✍ অমিতাভ মল্লিক (অমি) এই সমাজের প্রতি কানাগলির আতুর-অন্ধ চিনি, রন্ধ্রে এখানে খেলে যায় রোজ হিংসে বিষ স্বর্পিনী, স্বর্পিল পথ সরু হয়ে ঢোকে গলি ছেড়ে অন্ধরে, কামিনী ফোঁটার আগেই যেখানে কলিদল রোজ ঝড়ে। অন্ধ গোক্ষুর গন্ধ শুকে ঢুকে পড়ে খুঁজে তল, শকুনি শিঁকড়ে কুরুক্ষেত্রে জোড় তাই
সহযাত্রী ******* ✍ শ্যামাপ্রসাদ সরকার পুরোনো নিউমার্কেটের এক্কেবারে পিছনদিকটায় যেখানে বড়দিনের আগে ইয়াব্বড় বড় বড় টার্কি আর অতিকায় দেশীমোরগের স্তুপীকৃত খসানো পালক গুলো স্তুপ হয়ে একটা আসন্ন মহাভোজের ইঙ্গিত দেয়,তার পাশ দিয়ে একটা ব্লাইন্ড লেন চলে গেছে স্যাঁতস্যাঁতে সরীসৃপের মত। গলিটা শেষ হয়েছে একটা ছোট্ট দুকামরার জীর্ণ
“জীবন নদের নাম বিনয়” ✍ ডঃ রতনশ্রী ভিক্ষু তোমাকে বিগত কুড়িটি বছর দেখে চলেছি তোমার চলন-বলন তোমাতে বিনয় নেই তবুও নাম তোমার বিনয় অদ্ভূত এক চরিত্র মানুষকে ধোকা দিয়ে আর ক’দিন চলবে? মুচকি হাসির ভেতর লুকিয়ে তোমার পরিকল্পনা মানুষ কিন্তু তা বোঝে অথচ মুখফুটে কিছু না বললেও
// কাঁটাতার সীমান্ত // ✍ অনিমেষ আমার একটা ফটোক তোলো, আমার একটা ফটোক তোলো না গো, আমার একটা ফটোক তোলো, মনের দরজায় কড়া নাড়ে ছেলেটা / ধূলো মাখা শরীরে, সারল্যের আলপনা ভরা এক মুখ হাসি নিয়ে সামনে দাঁড়ায়, রুক্ষ প্রান্তর ছুঁয়ে গনগনে আঁচে ভরা ইঁটভাটায় / নদীর বাঁকে