“রাসু ঠাকুমা” –:: ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ::–       রাসু ঠাকুমা আমার নিজের ঠাকুমা নয়। তবে আজও রাসু ঠাকুমাকে আমি ভুলতে পারি না।বিশেষ করে পুজো এলেই জীবনের প্রিয় মানুষ গুলো স্মৃতি তে ভিড় জমায়। কত কথা যে মনে পরে কী বলবো। যেন মনে হয় ওই তো রাসু ঠাকুমা ইন্দু ইন্দু
☆★☆”ছায়ামানুষ”☆★☆ ¤●¤●¤●¤●¤●¤●¤●¤ –:: শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার ::–       রাস্তার মোড়টায় আজ অকারণ জ্যাম লেগে গেছে। গাড়ি, পায়ে চলা মানুষ, হকার, অটো, সাইকেল রিক্সা সব নিয়ে একটা জগাখিচুড়ি অবস্হা। মোড়ের মাথার ট্রাফিক কনস্টেবলটা হয়তো জায়গা ছেড়ে খৈনী-টৈনী কিংবা চা খেতে কোথাও গেছে সবে; তার মধ্যেই যত গন্ডোগোল। রোমিলা বাস থেকে
“The soliloquy of a car” –:: Dr. Biswajit Chattopadhyay ::–       I’m a left out car in your city garage Abandoned with other garbage But my asshole smells of burnt out tyres And rich petrol of past decade.. My stearing is the phallus of a tragic king I
“কলার” –:: ডঃ পরিমল চট্টোপাধ্যায় ::– (লাভপুর,বীরভূম)       পথও বিস্মৃত হয়, বিস্মিত তাকায় চোখে সুখী সুখী আলোছায়া কখন যে হারিয়ে যায় তাহাদের সৃজনী আলোয়! আলোর বেগমপুরে উঁচু উঁচু কলার কত কত চাল বাদশাহী! তবুও ভাতের গন্ধ ভেসে ভেসে আসে সে গ্রামীণ। অন্ধকারে ফের ফিরে এসে কত আলো দেখা
“প্রতীকী” –:: বুলবুলি ব্যানার্জী ::–       আমি অবয়বহীন হলে তুমি এত ক্লান্ত হও কেন শরীরী খোঁজ শেষ হতে ঠিক কত চাঁদ লাগে বিসর্জনের বাজনা ফিরছে আগামী পঞ্চমীর বোলে তবু তুমি যদি চাও আমার সমস্ত উৎসবের আঙিনা তোমাকে দিয়ে যেতে পারি জলছবিতে জীবন আঁকা শেষ হলে কথা দাও তুমিও