ননীগোপাল ডট কম (ষষ্ঠ পর্ব) ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় হায় সংসার। এরা তবে ননীগোপাল কে মারবার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এই ছেলেটার জন্য ননীগোপাল সব করতে রাজী ছিল। তার পুত্র। সে তবে খুন করবে ননীগোপাল কে। ননীগোপাল ভাবলে একবার চিৎকার করে বলি আমি তোর বাপ রে হতভাগা। শাস্ত্রশিক্ষা নীতিশিক্ষা কিছুই নেই তোর। ওই প্রেম
পোষ্য নিয়ে যাত্রা নিলয় বরণ সোম মিঃ ওয়াকারকে দিয়ে শুরু করি। মিঃ ওয়াকার বলতে আপনার মনে যদি কোনো স্মৃতির উদ্রেক না হয় , তবে এ লেখা আপনার জন্য নাও হতে পারে। অরণ্যদেব বা বেতাল , যখন তার গুহাবাস ছেড়ে শহরে যেত, তখন চয়ড়া হ্যাট , লম্বা ওভারকোট ও সানগ্লাসের সঙ্গে
আর নয় গুঞ্জন.. ……………………. শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার   তবে ভালবাসা আসুক আজ ছূরিকার গায়ে নগ্নতা হেরে যাক! না, না! আর কথা নয় অজস্র কল্পনায় ফাল্গুনে কাশবন দেখে আমার ভালবাসা আজ রক্ত আর ঘাম গায়ে মাখে। তাই আমার প্রেমপত্র আজ লিখুক শিলালিপি ভালবাসি! এই বলে চুপিচুপি খিদের দীনতা চাপি। তাও তুমি হঠাৎ
আপন জন (ঊনবিংশ পর্ব) কাকলী ঘোষ দ্বিধা গ্রস্ত ভাবে ঘাড় নাড়ে রিন্টি। না বলবেই বা কী করে ? এদের ঘরে তো আর বেশি দিন থাকা যাবে না।।একটাই ঘর। কাল বৌদি ওকে নিয়ে আলাদা শুয়েছে। এরকম তো রোজ রোজ হতে পারে না। এদিকে কোন বাড়িতে কোথায় যেতে হবে কে জানে? কিছুই
দুটো হুলোর একটা হুলি বাসুদেব চন্দ হুলো বেড়ালটা মাটিতে বসা, আর মিনি’টা দু’হাত উঁচু একটা পাঁচিলে। লেজটা ঝুলছে , হুলোটা ওকে লক্ষ করে অনেকক্ষণ ধরে অনেক কিছু বলে যাচ্ছে। বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন কায়দায় ওকে ভোলানোর চেষ্টা করছে। যাকে বলে পটানো। মিনি’টা যথারীতি পাত্তা দিচ্ছে না, লেজ নাড়িয়ে আপত্তি জানাচ্ছে আর