ননীগোপাল ডট কম (চতুর্থ পর্ব) ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ননীগোপাল দাঁত মুখ খিঁচিয়ে বলে “বলেই দেখো। আজ তোমার একদিন কী আমার একদিন “। কুহকিনী আবার বলে “আচ্ছা। উনি মারা গেলে অনেক টাকাও পাওয়া যাবে। যেমন ধরুন ওঁর পি এফ,গ্রাচুয়িটি সব। আর আপনার বয়স কম মামণি। বাপির থেকে অনেক ছোটো। অনেক দিন বাঁচবেন।
আপন জন (পর্ব সপ্তদশ) কাকলী ঘোষ ওসব পোষায় বড় লোকদের। খুঁটে খুঁটে খাবে। চামচে করে এই একটুস খানি নিয়ে মুখে ফেলবে। খাবে কী ? ঢংয়েই বাঁচে না। দেখেছে তো দোলা বৌদির সব বন্ধু বান্ধব দের। যত সব উদ্ভট রান্না আর তারপর না খেতে পেরে একে ওকে চালান করা। “ হয়ে
অন্য পাড়ায় পদচারণা বিষয় :শরৎচন্দ্র শ্যামাপ্রসাদ সরকার ‘মাঝে মাঝে গেছি বটে ও পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে/ ভিতরে প্রবেশ করি, সে সাধ্য ছিলনা একেবারে..’ খোদ রবীন্দ্রনাথ এ আক্ষেপ রেখে চিরসমাহিত সেই ২২শে শ্রাবণের বর্ষাদিনে। যদিও রবীন্দ্রপরবর্তী তিনটি দশকে অন্য ধারার সাহিত্য ধীরে ধীরে মেরুদন্ডে জোর পেয়েছে। বুদ্ধদেব, সুধীন্দ্রনাথ একদিকে আন্তর্জাতিক যোগসূত্র
কলম-চাষা বাসুদেব চন্দ এক ছিলিম গাঁজা দিতে পারো; সেবন করে দেখতাম, শক্তি সঞ্চয় করে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারি কিনা চট্টোপাধ্যায়কে ধরে! আচ্ছা বেশ, অন্তত এক পেগ রাম যদি দিতে পারো, ঘাম ঝরিয়ে একটু যেত চেষ্টা করা, ঋত্বিকের মেঘে কী করে ঢাকা পড়েছিল প্রকাণ্ড এক সুপ্রিয়া-তারা! সুরা যোগে সু নীল হল
নিঃসঙ্গতা বাসুদেব দাশ অনল প্রকাশ শী রাজ্য সরকারের রিটায়ারড কর্মচারী l চাকরি জীবনের পুরোটাই রাইটার্স বিল্ডিং এ কাটিয়ে দিয়েছেন l লোয়ার ডিভিশন ক্লার্ক হয়ে রাইটার্স বিল্ডিং এ ঢুকে ছিলেন আর সেকশন অফিসার হয়ে বেরিয়ে এসেছেন l সব গুলো প্রমোশনই পেয়েছেন সিনিয়ারিটি বেসিসে l প্রায়