পুজোর সেই দিনগুলো ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়   পুজো এলেই আমার মনে পড়ে আমার প্রিয় মানুষ গুলোর কথা।যাদের প্রশ্রয় পেয়ে আমি একটা আস্ত গাধা হয়েছি। কী ফাঁকিবাজ যে ছিলাম বলে বোঝানো মুশকিল। দাদু বলতেন “স্কুল কামাই করলে হাড় মাস আলাদা করে দেবো”।কিন্তু এই স্কুল মাঝে মাঝেই কামাই দিতাম। তবে সেদিন টা সুখকর
সময়ের ঘন্টা বাজলেই রতন চক্রবর্তী “”””””””””””””””””” সৎ পথে হোক বা অসৎ পথে হোক রোজগার করে অনেক টাকা শখের বাড়িটা বানিয়েছো বেশ সুন্দর | বাড়ির এলিভেশন থেকে শুরু করে ভেতরের মেঝে শ্বেতপাথরে মুড়েছো , গ্রিল,দরজা,জানলা,ইন্টিরিয়র ডেকোরেশন সবেতেই কতনা সুন্দর নকশা করেছো | শুধু তাই নয় ঘরে রেখেছো খাট,আলমারি,ড্রেসিংটেবিল,সো۔ক্যাস ডাইনিং রুমে রেখেছো
মে দিবস দীননাথ চক্রবর্তী   কিগো,মে দিবস ভালো আছো? বললাম আসলে একটা সৌজন্য জানি তো একটুও ভালো নও বয়স তো আর কম হয়নি তবু দেখো আজও বেরিয়েছো কাজের শিকারে যদি একটা কিছু মেলে স্টেশনে স্টেশনে জালান গেটে গেটে নিকুচি পেটের জন্য… ওদিকে দ্যাখো বাবুরা সব দিব্যি ছুটি উপভোগে ব্যস্ত ছুটি
পুরোনো অন্ধকার মৌসুমী ঘোষাল চৌধুরী তুমি ও আমি পুরোনো অন্ধকার, মধ্যরাতে অন্যান্য গ্রহগুলোর সাথে পৃথিবীর কথা হয়। আমরা তখন দুঃখের কালসিটে প্রেমে আঁক কাটি। আমার শরীর থেকে অনেকখানি রক্ত বেরিয়ে যাওয়ার পরে, অক্লান্ত বৃষ্টি ঝরছে যেন ভাঙা বজ্রের ইতিহাস। অদৃশ্য আলো মরে যাওয়ার সুগন্ধ ক্রমশ বাড়ছে। প্রাচীন সভ্যতার পালকি এসে
সুচিন্তন শ্রী নীলকান্ত মণি তারিফ কর তাদের তুমি যারা তোমায় ভালোবাসে ! দাঁড়াও পাশে, হও না সহায় জরুরী যা তাদের কাছে ! আঘাত তোমায় করল যারা দাও না তাদের করে ক্ষমা ! ত্যাগ করেছে যারা তোমায় ভুলে যাও তার নাম ঠিকানা !! —ooXXoo—