স্বাদ – শ্রী সেনগুপ্ত ও গোঁসাই খিল দিও না ঘরে ল্যাম্পপোস্টের নিচে কারা আনাচ কানাচ ঘোরে। রোজ আলাদা গন্ধ খোঁজো এ এক শরীর জুড়ে। রাত পোহালেই মহান তুমি মিছে ভক্তির ভারে। আমি খড়কুটো। এঁটো বাসন। পুকুর ঘাটের ধারে। গোঁসাই বড্ড লজ্জা করে। গোঁসাই বড্ড লজ্জা করে।। ……. পাঠকের অনুধ্যান কলমে-
পরশ লাগুক কাকলি ঘোষ ছেলেকে বাস থেকে নামতে দেখেই ভ্রু কুঁচকে উঠল পর্নার। কাদা মাখা জামা। কলারের কাছে ছেঁড়া। এ কি ! “ জামার এই অবস্থা কি করে হল ?”কড়া গলায় প্রশ্ন করে পর্না। “ খেলতে গিয়ে ছিঁড়ে গেছে।” শুনেই রাগে মাথা জ্বলে যায়। কিরকম নির্বিকার মুখে বলছে দেখো! ইচ্ছে
মা দীননাথ চক্রবর্তী মাগো তুমি কোথায়? একটা কথা বলবো চুপিচুপি কানেকানে। নাহলে ঠাট্টা করবে সকলে ঘর পাড়া বলবে আদিখ্যেতা। সে বড় লজ্জার মা কেননা সে কথার সবটা জুড়েই যে তুমি . আমিতো জানি তুমি এসেছো কাশ শিউলির সঙ্গে সঙ্গে জগৎ জননী পরিবারের পায়ে পায়ে বড় বেশী বেশী করে । আমার
ওদের পাশে ✍️শিব প্রসাদ হালদার আগমনীর আগমনে উঠছে সবাই মেতে সেই দিকেতে নেইতো নজর পায়না যারা খেতে। পেটের দায়ে ভিক্ষা করে দেহের বস্ত্র ছিন্ন কেউবা কাঁদে কেউবা হাসে কেউবা আবার ভিন্ন। আনন্দের ঠিক এমন দিনে,কজন ভাবে ওদের কথা যাদের দেখলে কাঁদে প্রাণ, যায় যে দেখা যথাতথা। নিঃস্ব যারা বিশ্বমাঝে, ওদের
আবার এসো মা নবু তুমি শুধু ইঙ্গিত প্রকাশিত নও, ততটুকু দেখি মাগো যতটুকু দাও। ঊষা কালে ঊষাতুমি সাঁঝের সন্ধ্যা প্রদীপ রাতের আকাশ তারায় ভরা সুখী বিশ্বভূমি। বর্ষা কালে বন্যা তুমি ক্ষ্যাপা সোতোসৃণি বসন্তে মা পলাশ রাঙা রঙ্গিন মাতৃভূমি। আসছে বছর আবার এসো বাপের ভাঙা বাসায়- অভাগীদের ভাগ্য ফেরাও আছি তোমার