অনুধ্যানের আখরে ………………………… ভূমিকা কবিতার নিরন্তর অবগাহন আমায় সর্বদা দেয় প্রশান্তি। তবে এইসব কবিতা কেবল খ্যাতনামা কলমের অক্ষরবৃত্ত শুধু নয়, অনেক সমকালীন সুহৃদ রচনাকারের লেখাও আমায় প্রাণিত করেছে মুগ্ধতায়। এইসব একান্ত কবিতা যাপন নিয়ে এই ই-বইটির অবতারণা। এসব অর্থহীন লেখা পড়েও যদি কারুর মন থেকে তন্মধ্য কবিতার আলোকদ্যূতি না
রূপকথা কাকলি ঘোষ ” সেই তুই যাবি? কোন কথা শুনবি না ?” অসহায় চোখে ছেলের দিকে তাকায় মালতী। ” গিয়ে দেখিই না। যদি কিছু ব্যবস্থা হয়____!” ব্যাগে নিজের জিনিস গুলো ভরতে ভরতে চোখ না তুলেই উত্তর দেয় নিখিল। ” কি ব্যবস্থা হবে শুনি ? কে আসবে তোর জন্য
নির্লিপ্ততার অন্তরালে ✍️ শিব প্রসাদ হালদার নিতান্ত নিরুপায়ে নগ্ন নির্লিপ্ততার অন্তরালে ওদের উপেক্ষা আর অবজ্ঞায় অশোভন আচরণে উদ্ভূত ক্ষুব্ধ পরিস্থিতিতে পঞ্চান্ন বছরের সাহিত্য-সাধনার মাঝে এই প্রথম মনকে করেছে প্রচন্ড ক্ষতবিক্ষত! বিবেকের দংশনে বারেবারে প্রশ্ন জাগায়- মহান মানবিকতার সঠিক মূল্যায়নে আত্মস্বার্থই যেখানে অগ্রগণ্য একমাত্র ঈর্ষার বশে অপরের কুবুদ্ধিতে চক্ষু লজ্জার মাথা
গুরু আগন্তুক গুরু বলতে কালের স্রোত, জ্ঞান সঞ্চারক। গুরু বলতে অসীম হৃদয়, উড়ানের ধারক। গুরু বলতে আমার ভ্রূণের রক্ষক যেজন। গুরু বলতে অসার দেহের বিশ্বভ্রমণ ! গুরু আমার মাতাপিতা যাদের তুলনা নাই। গুরু আমার বসুমাতা যার বুকেতে ঠাই ! গুরু আমার সর্ব দিশা, গ্রহ নক্ষত্র তারা । যাদের পরশ বিহীন
নদীতে পুরুছায়া মৌসুমী ঘোষাল চৌধুরী ************* মনে আছে, বারিষ পুত্র বিরহী চাদের কাপন; নদীর ভিতর। যার দুচোখ ভরাট শস্যক্ষেত ছিল। নদী পারে আমার শ্যামল ঘুমে, নৌকো এসে পৌছাল যখন ! সাহিলে, কিনারা ভেঙে পড়ছে একের পর এক লগন। নদীর ধারাকে বলেছিল, পেয়ালায়, পান খয়েরে, নতুন খালেদা তুমি! খোদা, তোমার থেকে