ভববন্ধন শ্যামাপ্রসাদ সরকার ……………. সম্প্রতি কৃষ্ণনগরাধীশ প্রসাদের উপর তুষ্ট হয়ে একখানি দূত প্রেরণ করেছেন কুমারহট্টের এই সংসারদীর্ণ ভদ্রাসনে। আগমবাগীশ মহাশয়ের কাছে প্রসাদের নিরন্তর অন্নপানের সমস্যার কথা শুনে কিছু খাস-জমি ওর নামে লেখাপড়া করে দিতে তিনি এখন ইচ্ছুক। তাই এই দূতটির হাতে একটি চিঠিতে তিনি এই মনোবাসনার কথাটিই রাজাজ্ঞার অনুধ্যানে
স্বর্গ দর্শন সলিল চক্রবর্ত্তী ” দাদু, আমাকে আজকে দুহাজার টাকা ধার দিতে হবে।” – একটা টাকাও হবে না। আমি যখনই ব্যাংক থেকে টাকা তুলি, ওমনি তোর ধার করার প্রয়োজন হয়? আর ধার মনে, তুই কি বোঝাতে চাইছিস? আজ পর্যন্ত যত টাকা নিয়েছিস তার একটি টাকাও ফেরত দিয়েছিস? নিরঞ্জন বসু, রিটায়ার্ড
“স্মৃতি আজ পৌষ পার্বণ” ✍️ শিব প্রসাদ হালদার সেই ছোট্ট বেলায় পৌষ পার্বণে পিঠা খেতাম কত, মায়ের হাতের পিঠা পুলি খেতাম পারি যত! তিন চার দিন খেতাম শুধু জ্বলতো গলা বুক, তুলে কত চোঁয়া ঢেঁকুর করতাম কেমন মুখ। সে সব কথা গল্প আজ যুগের অনুপাতে, স্মৃতির কোঠায় আছে জমা পাই
কোন মরু প্রান্তে কিশোর বিশ্বাস জগাই তো মুন্নিকে কিছুই দিতে পারেনি,তবু ওর মুখে হাসি লেগে থাকত।বলত তুমি যা দিয়েছ তা আর ক,জন দিতে পারে। জগাই জিজ্ঞাসা করত আমি তোমাকে কি এমন দিয়েছি যা কেউ দিতে পারে না? কেন,বুক ভরা ভালোবাসা।জগাই দীর্ঘশ্বাস ফেলে মরু চাঁদের দিকে তাকিয়ে গেয়ে উঠত,তুমি মোর
বিদায় বেলা ✍🏻 অনিমেষ চ্যাটার্জী দিনমণির নিভলো বাতি, সন্ধ্যা দিল আঁচল পাতি, শান্ত ছায়া ঘনায় ধীরে, ফিরলো পাখি আপন নীড়ে। আকাশ ছেয়ে সন্ধ্যা তারা, মাটির পানে নিমেষ হারা, দিঘীর জলে রাতের কালো, দূরের পানে বিজলি আলো। ক্লান্ত শীতল হাওয়ার কথা, রোজ কত কি অভিজ্ঞতা, শুনিয়ে গেল হৃদয় ভরে, ঘুমপাড়ানি গানের