মুখরোচক শ্যামাপ্রসাদ সরকার – “যদি গল্পই চাই সেটা আবার ইনবক্সে কেন? “ চা এর কাপ হাতে বেজায় চেঁচামেচি জুড়ল অনুপম। আমি বললুম, ” দ্যাখ ভাই! ইনসেস্ট না চেয়ে ইনবক্স চাইছে তো!! চাপ কিসের রে…দিলে দিয়ে দে সবাই ই-মেলে নেয় কি…? “ অনুপম ব্যাজার মুখে বলল – ” সেটা তো
সুজন মাঝি অনিমেষ চ্যাটার্জী ********** নীল সাগর আছে যেথায়, সেথায় বালুর চরে, সুজন মাঝি ঘর বানালো, সূয্যি ডোবার পরে। নাওয়ে ভেসে সুজন মাঝির, সারাটা দিন কাটে, সময় পেলে ভেড়ায় নাও, অচিনপুরের ঘাটে। পসরা ওঠে নানান রকম, নানা মানুষজনা, সুজন মাঝির নাওয়ের ভাড়া, এক আনা দু আনা। কেউ যদি যাও গো
নিয়মে যখন অনিয়ম শিব প্রসাদ হালদার নিয়ম না মানা যেখানে নিয়ম কি হবে সভা ডেকে ? বিচারের নামে ন্যায় নীতির গলাটিপে হবে প্রহসন। বিচার সভায় যত অবিচার নেই কেন তার প্রতিকার ? লাথি মেরে ভেঙ্গে ফ্যালো, ওদের ঐ সিংহাসন। কথা বলা বোবা যারা- চাপে পড়ে ভীরু তারা দিক জ্বেলে-যাক
রক্ত গড়ায় মণিকা বড়ুয়া রক্ত গড়ায়, রক্ত গড়ায়! মানুষ, নাকি অসুর সভায়! বোধ বোধির সমাধিস্থল এসো না কেউ বাসরতল। নিভেছে আলো বেজেছে কালো। অশ্রু গড়ায় কন্যা গড়ায়। তীর তুলেছি— গড়ে নেবো সিদ্ধ মানুষ, প্রজাপতি– বিষ্ণু- আঁচল মনটি খাঁটি! ————-
আমার মা কিশোর বিশ্বাস তোমার মা তো আপেল ,কমলা ,কলা ,সন্দেশ খান আমার মা পেটের খিদেয় জোটাতে পারেনা ফ্যান। তোমার মায়ের শাড়ি গহনায় ভরে থাকে সারা গা আমার মায়ের লজ্জা ঢাকার ত্যানাটুকু জোটে না। তোমার মায়ের দশখানা হাত কত রকমের অস্ত্র আমার মা দুইখানা হাতে বাসন মাজতে ব্যস্ত। তোমার মায়ের