বহুযুগের ওপার হতে ✍শ্যামাপ্রসাদ সরকার     কিছু বলব বলে – এ লেখাটি যে বয়সের তখন উদ্যম ছিল বেশী, আত্মপ্রকাশের ছটফটানিও। একটি সদ্যজাত ছোট পত্রিকায় ধারাবাহিক লেখার জন্য বন্ধুরা অনুরোধ করেছিল। অর্থাভাবে সে পত্রিকা যদিও অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়। সেও প্রায় পনের ষোল বছর আগেকার কথা। আজকের এই কাঁচাপাকা চুলের বয়সটাতে
নদী ✍ শিব প্রসাদ হালদার     আপন মনে বহে চলেছে শোনে না কথা – মানে না বাধা মাঝখানে গঙ্গা, গোদাবরী, কাবেরী……… একপারে সিন্ধু, সাংপো – অন্যপারে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা……… বড় চঞ্চলা –স্রোতস্বিনী, খরস্রোতা কখনও বা উন্মাদিনী তবুও নয় হিংসা – এ যে শান্তির নমুনা! এক মনে চলছে নেই কোন
// ধোঁয়াশা // ✍ অনিমেষ     উদাস আকাশ আর অবসন্ন সূর্য ছুঁয়ে ছুটির জানলায় চোখ রাখা। সন্ধ্যে লাগা পাতারা তখন গঙ্গার বুক ছুঁয়ে আসা দখিন হাওয়ার কাছে দিন শেষের খবর শুধায়। ক্লান্ত পাখিটা পাশের ঘাস জমিতে তোমায় খুঁজতে খুঁজতে একনাগাড়ে ডাকছে। রাজভবনের আলো ছায়া মাখা প্রকান্ড ফটকের মাথায় গণতন্ত্রের
জবাব ✍ কাকলি ঘোষ       ইদানিং ব্যাপারটা টের পাচ্ছেন স্বপন বাবু। এতদিন খেয়াল করেন নি। ছিল নিশ্চয় ওদের মনের মধ্যে। না হলে আজ প্রকাশ পেল কি করে? তিনিই অন্ধ। চোখ বুজে ছিলেন এতদিন। রিটায়ার করার পর একবুক খুশি নিয়ে ছেলে বউ নাতি নাতনীদের সঙ্গে কিছু না বুঝেই দিব্যি
নারী দিবস ✍ মনিকা বরুয়া     নারী দিবসের সূর্য উঠেছে মেয়ে বোনেদের মাথায় সব বাধা বিপত্তি দূরে করে এগিয়ে যায় পথ, প্রকৃতি বংশধারায়। নারী দিবস পূর্ণ হোক, পূর্ন্য হোক, গানের সুরের ভরে উঠুক। দূর হোক সব অশুভ মন, কাজ, নিযার্তন – দূর্বিপাক নারী জীবন শুভ সুন্দর উৎসারে দিশা পাক।