আনন্দস্বরূপা ✍ শ্যামাপ্রসাদ সরকার       আর একদিন পর থেকেই এ বৎসরের মতো কার্তিকী কৃষ্ণপক্ষের শুরু। আর সেই রোরুদ্যমানা ভয়াল অন্ধকারেই আসন্ন বহুকাঙ্খিত দীপাবলির মহাপূজার ক্ষণটি। এর একটি মাস আগে থেকেই পিতৃলোকের আরাধ্য দেহাত্মাগণ তাঁদের বংশজদের উত্তরণ ঘটাতে এই মর্ত্যভূমিতে অবতরণ করেন আর তাদের হাতে তিলাঞ্জলির পিপাসা নিবারণের পর
আমার কথা ✍ শ্রী সেনগুপ্ত   সেই ছোট্টবেলা। তখন সবে মাত্র ভুমিষ্ট হয়েছি। আঁতুড় ঘর। মা আর আমি, মন কেমন করা একটা আলো আর কেমন সদ্যোজাতর গন্ধ আমাদের চারপাশে, এই নিয়ে আমাদের সংসার । মা তাকিয়ে কি যেন দেখে সারাদিন। আমিও। সারাদিন আমাদের কত কথা চোখেচোখে। আমি নাকি তখনও দেখতে
নাভিপদ্ম ✍ পৌলমী দে পুরকাইত     তুমি আসবে বলে কিছু দিন আর রাত চলে গেছে আমার ভেতর থেকে তোমার দিকে ফিরে আসবে বলেছিলে তাই বহুদিন সে পথে আলো দেখিনি তুমি আসবে বলে সে পথ আজ আলোয় সেজেছে বৃষ্টি ধুয়েছে পথের ধুলো আলোকিত কবিতাদের চিঠি নিয়ে আমার ব‍্যালকনিতে অপেক্ষারত হাস্নুহানার
“শুধু একবার হাত বাড়াও” ✍ সুতপা বিশ্বাস ঘোষ       কিসের এত অভিমান তোমার, কেন ফিরিয়ে রেখেছো মুখ ? জানো না কি , আজও দেশবাসী তোমার অপেক্ষায় উন্মূখ ? সত্যি-ই কি তুমি ঘুমিয়ে পড়েছ, রেনকোজীর প্রত্যন্ত প্রান্তরে ? নাকি আজও বন্দী হয়ে আছো, সাইবেরিয়ার কোনো নিষিদ্ধ কারাগারে ? জানি
অভিমানী ✍ ইন্দ্রানী চক্রবর্তী     তোর সাথে আজ করলাম আড়ি এই বয়সে এটা যেন একটু বেশি বাড়াবাড়ি | বলছে সবাই বুঝিনা তোমার মতিগতি হেসে বলছে তুমি কি সেই ছোট্ট একরত্তি | তবুও আমার মনে জমেছে ভীষণ অভিমান বয়স বেড়েছে কমেনি তো জীবনের দাম | বুকের ভেতর ফাঁকা করে যেদিন