“ঘরের মেয়ে উমা” –:: ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ::– ঘরের মেয়ে আসবে ঘরে মেনকার প্রাণ আউলে মরে। মৃত্যুঞ্জয়ের নাই কো ছিরি শ্মশানে মশানে ফেরে। যাও গিরিরাজ আনোগে উমায় পরানপুতুলি অনাদরে হায়। পাষাণ হৃদয় তুমি বা কেমনে ধরেছ পরান শুভদা বিহনে। গৌরী যখন আসিয়া বলিবে কোন লাজেতে ও মুখ ঢাকিবে।
শিকড় ************ –:: শ্যামাপ্রসাদ সরকার ::– প্রবাসের বাঙালিদের মধ্যে নাকি বাঙালিয়ানা কম, অন্ততঃ যারা প্রবাসে জন্মেছেন,তাদের তো মধ্যে তো বটেই। এটা যদিও খুবই সাধারণ একটা ধারণা। আসলে প্রবাসী প্রজন্মের উৎসমূলে যারা আছেন তাদের এমন অনেকেই যারা পূর্ববঙ্গ থেকে বিতাড়িত হয়ে সাতচল্লিশ বা একাত্তরের পরে কলকাতার পাশাপাশি ভারতের অন্য
“ওগো বসুমতি” –:: রঞ্জিত চক্রবর্ত্তী ::– তুমিই সেই নীলাম্বরী বসন পরিহিতা – শুভ্র গগনে – ঘন মেঘের মালা গাঁথা। তুমিই তো অম্বর মাঝে, দীপ্তিমান আলোর মেলায় ভাষিয়ে দিলে এই ধরনীকে – খুশির ভেলায়! তুমি ভোরের হাওয়া – বয়ে যাও আলপনা খেলে – উন্মাদ ভ্রমরা তুমি বিরাজ শতদলে। সাদা
“দেবীপক্ষ” –:: ড: বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় ::– প্রথম ঊষার গায়ে লিখে রাখি ঋণ লিখে রাখি শুশ্রূষার বিবিধ প্রণালী পৃথিবীমাতার কোল তবু হয় খালি অথচ প্রভাতে দেখি প্রকৃতি রঙিন করোনাআক্রান্ত বিশ্ব করুণার টিকা দেবীপক্ষে লেখে তার নিজস্ব কবিতা ○●○●○●○●○
// আগমনী // ✍ অনিমেষ চ্যাটার্জী নদীর চরে কাশের দোলা খড়ের ওপর মাটি শিউলি ফুলের ঘুম ভেঙেছে ঢাকে পড়লো কাঠি। আয় মা উমা দুগ্গারানী বেলা বয়ে যায় আনতে তোরে বাপে মায়ে মেঘের ভেলা ভাসায়। সঙ্গে আনিস কার্তিক গণেশ লক্ষ্মী সরস্বতী বাহন সাথে দশভূজে মা করিস মহামারীর গতি। মঙ্গল