“হোস্টেল লাইফ” ◆◇◆◇◆◇◆ –:: ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় ::– (সহকারী শিক্ষিকা, পলাশী হেমাঙ্গিনী সরোজিনী বিদ্যামন্দির)       মণিদীপা হোস্টেলে ঢুকেই দেখলো সুদেষ্ণাদির মুখভার।ঘরে যেন পিন পরলে শব্দ পাওয়া যাবে। রীণাটাও গম্ভীর। সবকটা চোখ এখন ওর দিকেই নিবদ্ধ।বুঝলো সেই এক সমস্যা। এই হোস্টেলে মোট ষাটটি মেয়ে থাকে।এক নম্বর ঘরে ওরা আটজন। বেশ
পূর্বমেঘ ◆◇◆◇◆ –:: শ‍্যামাপ্রসাদ সরকার ::–     উজ্জয়িনীর মহাকাল মন্দির। সুপ্রাচীন কাল থেকে অনুষ্ঠিত এই রহস্যাবৃত ভস্মারতি সমাপনের আর সামান্যই বাকী। এ এক আশ্চর্য প্রকারের আরতি। মধ্যরাত্রির দুই প্রহরে জ্যোর্তিলিঙ্গটিকে প্রথমে রাজকীয় শৃঙ্গার বেশে সাজিয়ে ক্রমশ তার উপর শ্মশানের চিতাভস্মের প্রলেপনের পর মৃদঙ্গ, ডম্বরু আর শতশৃঙ্গ বাদ্য সহযোগে এই
“এস স্বাধীনতা” ○●○●○●○●○ বুলবুলি ব্যানার্জী (অধ্যাপিকা, হরিপাল বিবেকানন্দ মহাবিদ্যালয়)         স্বাধীনতা মানে কি সেটা এস খুঁজে নিই দিবস টা তারপর মানবো পরাধীন মানেটা খুব সোজা যেটা মেনে তুমি আমি চলছি অন্যের ভাবখানা হাসিমুখে ভাবছি অন্যের পোষাকে এই দেখো সাজছি অন্যের খাবারে বড় স্বাদ দাম বেশী তাতে কি
“ব্যক্তিগত তুমি” ○●○●○●○●○ –:: চন্দ্রানী গোস্বামী ::–       তুমি আসছো না আমার শহরে, বহুদিনই আসছো না অথচ তোমায় নিয়ে আমি ভাবি, যখন তোমায় আঁকি এক অদ্ভুত প্রশান্তির ছবি তুলি ছুঁয়ে যায় ভালোবাসা ঘিরে ধরে আমায় কিন্তু ক্যানভাসে ভালোবাসার কোনও রং নেই, তিলফুলের থেকে শুয়োপোকা বেড়িয়ে প্রজাপতি হয়ে উড়ে
“গান মতি” –:: অমিত ব্যানার্জী ::–     ও.. সজনা গাঁয়ের মতি নাকি সজনা গাঁয়ের সতী মনসা ঝোপের তলে বসে আমি যে তোর পতি রে আমি যে তোর গতি ই..হাঃ.. হঁড়হঁড়ায়ে ক্যেইনে যাস ফঁরফঁরায়ে পলাইন যাস মনসা থানে একবারটি হোঁচট খেঁইয়ে যা মনসা ঘাটে শেতল পানি ছৈলকে ফেলে যা রে